কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলায় পাহাড় কেটে দালানবাড়ি নির্মাণ ও মাটি বিক্রি করার অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয় এক ভূমিদস্যুর বিরুদ্ধে। দিন দুপুরে এসব পাহাড়ি মাটি কেটে নিলেও বন বিভাগ,ও পরিবেশ অধিদপ্তর রহস্যজনকভাবে নীরব ভূমিকা পালন করছে। এই অবস্থায় উপজেলার বিভিন্ন স্থানে ভয়াবহ পরিবেশ বিপর্যয় এবং মাটির ভীত নরম হয়ে যাচ্ছে।তাছাড়া প্রতিযোগিতামূলখভাবে বনভূমি দখল হয়ে যাচ্ছে।.
সরেজমিনে দেখা গেছে,উখিয়া উপজেলায় থ্যাইংখালী স্টেশনের দক্ষিণ পাশে ঘোনার পাড়া এলাকায় স্থানীয় ছৈয়দ আলম এবং তার ছেলে মুবিন কক্সবাজার দক্ষিণ বনবিভাগের উখিয়া রেঞ্জের থ্যাইংখালী বিটের আওতাধীন ২০ মিটার উচুঁ পাহাড়ের টিলা কেটে সমতল করে দালানবাড়ি নির্মাণ করছেন। এবং জানা যায়, রাতের আধাঁরে পাহাড়ের কাটা মাটিগুলো বিক্রি করে দেয়।.
এছাড়া আরও দেখা গেছে, উপজেলার বিভিন্ন পয়েন্ট হাইওয়ে রোড এর সাথে লাগোয়া উখিয়া ডিগ্রি কলেজ এর পচ্চিম এবং উওর পাশে কালো পলিথিনের আড়ালে দালান বাড়ি নির্মাণ করছেন। .
এবিষয়ে ভূমিদস্যু ছৈয়দ আলম জানান, বসতবাড়ি করার জন্য পাহাড় কেটেছেন। তার ছেলে মুবিন বলেন, যাদের জায়গা তারা বুঝবে। আপনাদের সমস্যা কি।এব্যাপারে থ্যাইংখালী বনবিটের দায়িত্বরত বিট কর্মকর্তা.
মোহাম্মদ রাকিব জানান, বাগান নিয়ে ব্যাস্ত থাকার কারণে ওদিকে যাওয়া হয়নি। পরিদর্শনে গিয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।.
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কক্সবাজার দক্ষিণ বনবিভাগের উখিয়া রেঞ্জ কর্মকর্তা গাজী শফিউল আলম বলেন, আমি থ্যাইংখালী গিয়ে বসে থাকি নাই।এব্যাপারে থ্যাইংখালী বিট কর্মকর্তাকে জানান।. .
ডে-নাইট-নিউজ / আমানউল্লাহ আনোয়ার , কক্সবাজার
আপনার মতামত লিখুন: